শিক্ষার্থীরা ৩০-এর শৃঙ্খলা ভেঙে দাও’সহ নানা স্লোগানে মুখরিত করে তুলেছে শাহবাগ। আজ শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর দেড়টায় একটি মিছিল নিয়ে তারা জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে শাহবাগে অবস্থান নেন।
আন্দোলনের যৌক্তিকতায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, পরিবর্তনের এ লড়াই আমাদের সবার। আমি ৩০ বা ৩৫ বছর বুঝি না। সরকারি চাকরিতে আবার বয়সসীমা কীসের? যোগ্যতা থাকলে কেউ ৪০ বছরেও পেতে পারে।
তিনি আরো বলেন, তবে সরকার থিঁতু হতে না পারলে বোধহয় দাবির বিষয়ে বলতে পারবে না। আনসারদের সময়েও তারা একই বিষয় বুঝিয়েছিল।
আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে শিক্ষক নুরুজ্জামান হীরা বলেন, যারা পরে যোগ দেবেন, তারা সে অনুযায়ী বেতন-ভাতা পাবেন। সরকারের কাছে অনুরোধ করবো, একজন গুরুত্বপূর্ণ মানুষ নিয়োগ করে বসে এ সমস্যার সমাধান করুন।
৩৫ এর আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে শাকিল নামে আরেক শিক্ষক বলেন, ৩৫ আন্দোলনের বিকল্প নেই। সচিবরা এখানে আউটসোর্সিংয়ের একটি সিন্ডিকেট তৈরি করেছেন। শিক্ষার্থীরা তো মেধা দিয়ে প্রবেশ করতে চান।