শনিবার , ৩০ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন ও আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আমাদের কথা
  7. আলোকচিত্র (ছবি)
  8. কৃষি ও প্রকৃতি
  9. খেলাধুলা
  10. গণমাধ্যম
  11. গ্রাম বাংলা
  12. জাতীয়
  13. তথ্যপ্রযুক্তি
  14. দেশজুড়ে
  15. ধর্ম

১৫ বছর পর নিখোঁজ ব্যাক্তির নামে ওয়ারিশ নাম জারি, জমির ভাগ গ্রহন

প্রতিবেদক
কালের সকাল নিউজ ডেস্ক
নভেম্বর ৩০, ২০২৪ ১১:১৭ পূর্বাহ্ণ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে নিখোঁজের ১৫ বছর পর ওয়ারিশ আবেদনে স্বাক্ষর দিয়ে সেনপাড়া মৌজায় ৮৩. ৩২ শতক জমি নামজারি ও জমা ভাগ গ্রহন করেছে একটি প্রতারক দল।

ওয়ারিশ সনদে আবির্ভাব হয়ে স্বাক্ষর দেখিয়ে প্রতারনার ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার নাগরী ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে।

অভিযোগে জানা যায়, ২০০৯ সালে নাগরী ইউনিয়নের সেনপাড়া গ্রামের মৃত মোতালিব মিয়ার ছেলে আফাজ উদ্দিন নিখোঁজ হয়।

এ বিষয়ে গত ৩ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে কালীগঞ্জ থানায় একটি নিখোঁজ জিডি দায়ের করেন তারই ছোট ভাই সাদেক মিয়। যার নং- ৭৯/০৯ ইং এবং নাগরী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যন সিরাজ মিয়া বিগত ২৪ মে ২০১২ তারিখে নিখোঁজ ব্যাক্তির নামে একটি প্রত্যয়ন পত্র প্রদান করেন।

জানা যায়, নাগরী ইউনিয়ন পরিষদে গত ২১ আগস্ট ২০২৪ ইং ওয়ারিশ সনদের আবেদন করার পর ২৮ আগস্ট ২৪/২৫ অর্থ বছর তারিখে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ৭,৮,৯ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত আসনের সদস্য রোকসানা বেগমের স্বাক্ষরে ওয়ারিশ সনদ প্রদান করেন ওলিউল ইসলাম অলি চেয়ারম্যান।

এ বিষয়ে গাজীপুর অতিরিক্ত বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিষ্ট্রেড আদালতে একটি পিটিশন মোকদ্দমা দায়ের করেন। যার নং-৭৬/২০১২ ইং। পরে বিজ্ঞ সিনিয়র চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত (৩) এ একটি সিআর মোকদ্দমা দায়ের করেন যার নং ১৬৫/২০১৮ ইং।

এমতাবস্থায় খোজ নিয়ে ওযারিশ আবেদনে দেখা যায় যে, নিখোজ ব্যাক্তির স্বাক্ষর রয়েছে।

নিখোজ এর ভাই সাদেক বলেন, নাগরী ইউনিয়ন পরিষদ নিখোঁজ ব্যাক্তির প্রত্যয়ন পত্র দেয়ার পর কিভাবে ওয়ারিশ সনদ প্রদান করা হয়? তা জানতে পরিষদে গেলা কোন তথ্য দিতে অপারগতা জানায়।

পরে নামজারি ও জমাভাগ আবেদন পত্রে নিখোজ ব্যাক্তির নাম জাল সাক্খর করেন আনোয়ার হোসেন হাতেম নিজেই। এর ফলে বাদী পক্ষ আর্থিক ভাবে বিরাট ধরনের ক্ষতি সাধিত হয়।

নাগরী ইউনিয়নের ৭,৮,৯ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত আসনের সংসদ্য স্বাক্ষরের ফলে মূল প্রতারক সেনপাড়া গ্রামের মৃত জহির উদ্দিনের ছেলে আনোয়ার হোসেন নিখোঁজ ব্যাক্তির জাল ( হাতেম) স্বাক্ষর করেন এবং নিজেই ওয়ারিশ সনদে সাক্ষী প্রদান করেন। এতে সাক্ষী হিসেবে সেন পাড়া গ্রামের মৃত: ছবদর আলীর ছেলে মো: কবির সাক্ষার করেন।

এ বিষয়ে ইউপি সদস্য রোকসানা আক্তার জানান, এ বিষয়ে আমি কোন স্বাক্ষর করি নাই। তবে আবেদনে স্পষ্ট স্বাক্ষর মিল রয়েছ।

অভিযুক্ত আনোয়ার হোসেনকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই জানিনা।

সর্বশেষ - Uncategorized

আপনার জন্য নির্বাচিত

প্রকাশ্যে জনসভায় খালেদা জিয়ার ফাঁসি চাইলেন বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা

আয়নাঘরের মাষ্টার মাইন্ড সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান গ্রেফতার

বিশাল সংখ্যক নিয়োগ দিচ্ছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)

নরসিংদীতে সেনাবাহিনীর সহায়তায় স্বাভাবিক হচ্ছে পুলিশের কার্যক্রম

শেরপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত-২, আহত-৬

বুবলীকে আগে কেন সতর্ক করেননি মিমি

জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও পৌরসভার মতো অপসারিত হচ্ছেন ইউপি চেয়ারম্যানরাও!

জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে ঝিনাইগাতীতে মতবিনিময় সভা

প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রীকে কুপিয়ে জখম, আতঙ্কে শিক্ষার্থীরা

জর্দা খেয়ে নামাজ পড়লে নামাজ হবে কি?