গাজীপুরের কালীগঞ্জে জনবসতী এলাকায় গবাদীপশুর খামার করায় পরিবেশ দুষণ হচ্ছে অভিযোগ উঠেছে। এলাকায় র্দূগন্ধে অসহায় স্থানীয়রা। পুলিশের নিষেধাজ্ঞা ও বিজ্ঞ আদালতের নোটিশকে বৃদ্ধাঙ্গুল প্রদর্শণ করছে ওই প্রভাবশালী। ঘটনাটি ঘটছে নাগরী ইউনিয়নের করান এলাকার সুজাপুর গ্রামের মৃত আকালী চন্দ্রর মন্ডলের ছেলে লালু চন্দ্র মন্ডল ও চাঁনু মন্ডলের বাড়িতে। আজ মঙ্গলবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, করান সুজাপুর গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা শিউলি রিবেরু স্বামী অতুল ক্লেমেন্ট বলেন, আমরা দীর্ঘ দিন যাবত স্থানীয় মুরুব্বী ও জনপ্রতিনিধির নিকট অভিযোগ করে আসতেছি কিন্ত তারা কোন ব্যবস্থা নেয়নি, তাই এ বিষয়ে কালীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করি। পরে এ এস আই মনি আক্তার ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে খামার স্থানান্তরের জন্য এক সপ্তাহ সময় বেঁধে দিলেও আইনকে অমান্য করেন। স্থানীয় ইউপি সদস্য সোহেল মেম্বারের নিকট লিখিত অভিযোগ জানালেও পক্ষ পাতিত্বের কারনে তা সম্ভব হয় নাই বলেও অভিযোগ করেন। সর্ব শেষে বিজ্ঞ আদালতে স্বরনাপন্ন হলে বাদীর নিযুক্ত আইনজীবি মো. শহিদুজ্জামান শহীদ এর মাধ্যমে বিবাদী গং কে নোটিশ প্রদান করেন। তাতেও আশানরুপ ব্যবস্থা পাওয়া যায়নি। আইন প্রশাসনকে তোয়াক্কা করছে না তারা। তাদের খুটির জোর কোথায়।এই বিষয়ে এ এস আই মনি আক্তার বলেন, আমি বিবাদীদের গরুর খামার স্থান্তর করতে বলেছিলাম। কিন্ত পরে এ বিষয়ে আমি আর জানিনা।বিবাদী লালু চন্দ্র মন্ডল ও চাঁনু মন্ডলের এর সাথে কথা বল্লে তারা বলেন, ওপাশে কোনধরনের বর্জ যায় না। তাদের অভিযোগ বানোয়াট ও মিথ্যা।বাদী আরো বলেন, আমরা কি এদেশের নাগরীক না ? আমরা খৃীস্টান সম্প্রদায় এদেশে থাকার অধিকার কি হারিয়ে ফেলেছি ? যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ পুর্বক বিনিত অনুরুধ করছি গবাদী খামার স্থানান্তর করে উপযুক্ত পরিবেশ করার দাবী জানান। যথা শীঘ্রই তুমি কি মোবাইল নাম্বারে কোন ফোন দিছিলা মোবাইলে সম্ভব ওই র্দুগন্ধের হাত থেকে শান্তিতে বসবাস করতে আমাদের পরিবারকে রক্ষার জন্য বিনিত ভাবে প্রর্থনা করছি।